এক নজরে বাংলাদেশ
সরকারি নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (Peoples Republic of Bangladesh)
সরকার পদ্ধতি- সংসদীয় গণতন্ত্র/সরকার
সংসদ- এককক্ষ বিশিষ্ট
আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার
জনসংখ্যা- ১৬,১০,৮৩,৮০৪ (২০১২)
১৪,২৩,১৯,০০০ (প্রাথমিক জনসংখ্যা রিপোর্ট)
১৫,৭৯,০০,০০০ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১১)
রাজধানী- ঢাকা
মুদ্রা- টাকা
মোট সীমা- ৫,১৩৮ কিলোমিটার
গড় আয়ু- ৬০(৬০.২৫) বছর (৬৭.২ বছর; অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১১)
স্বাক্ষরতার হার- ৫৬.৭% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১১)
মাথাপিছু আয়- ৮১৮ মার্কিন ডলার (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১১)
স্থানীয় সময়- গ্রিনিচ সময়ের চেয়ে ৬ ঘণ্টা আগে (গ্রিনিচ +৬)
ধর্ম- মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, অন্যান্য
বিভাগ- ৭টি (সর্বশেষ বিভাগ- রংপুর)
জেলা- ৬৪টি
উপজেলা- ৪৮৩টি (সর্বশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মির্জাপুর, বর্তমান নাম বিজয়নগর)
* ৪৮৪ তম উপজেলা কুমিল্লার ভাঙ্গুরা
থানা- ৬০৩টি
ইউনিয়ন- ৪৪৮৫টি
গ্রাম- ৮৭৩১৯টি
সিটি কর্পোরেশন- ৮টি (সর্বশেষ- নারায়ণগঞ্জ, ৭ম; কুমিল্লা, ৮ম)
সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড় (থানা- তেঁতুলিয়া)
সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার (থানা- টেকনাফ)
সর্ব পশ্চিমের জেলা- চাঁপাই নবাবগঞ্জ (থানা- শিবগঞ্জ)
সর্ব পূর্বের জেলা- বান্দরবান (থানা- থানচি)
সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেঁড়া দ্বীপ (সেন্ট মার্টিন দ্বীপ)
আয়তনে সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি
আয়তনে সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর
জনসংখ্যায় সবচেয়ে বড় জেলা- ঢাকা
জনসংখ্যায় সবচেয়ে ছোট জেলা- বান্দরবান
বৃহত্তম পাহাড়- গারো পাহাড় (ময়মনসিংহ জেলায়)
উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ- তাজিনডং বা বিজয় (বান্দরবান জেলায়)
বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত- টারশিয়ারি যুগে
বাংলাদেশের উপর দিয়ে গেছে- কর্কটক্রান্তি রেখা (Tropic of Cancer)
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড- বঙ্গোপসাগরে
জাতীয় বিষয়াবলী
জাতীয় প্রতীক- উভয় পাশে ধানের শীষ বেষ্টিত পানিতে ভাসমান শাপলা; শাপলা ফুলের মাথায় পাটগাছের পরস্পর সংযুক্ত তিনটি পাতা; পাতার দুই পাশে দুটি করে তারকা বা তারা
জাতীয় প্রতীকের ডিজাইনার- কামরুল হাসান
জাতীয় পাখি- দোয়েল
জাতীয় ফুল- শাপলা
জাতীয় ফল- কাঁঠাল
জাতীয় পশু- রয়েল বেঙ্গল টাইগার
জাতীয় মাছ- ইলিশ
জাতীয় বন- সুন্দরবন
জাতীয় গাছ- আমগাছ
জাতীয় মসজিদ- বায়তুল মোকাররম (১৯৮২ সালে ঘোষণা করা হয়)
জাতীয় গ্রন্থাগার- গুলিস্তানে
জাতীয় যাদুঘর- শাহবাগে
জাতীয় উদ্যান- সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
জাতীয় বিমানবন্দর- শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরাতন নাম- জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)
জাতীয় খেলা- কাবাডি (হা-ডুডু)
জাতীয় কবি- কাজী নজরুল ইসলাম
জাতীয় শিশু পার্ক- শাহবাগ শিশু পার্ক
জাতীয় উৎসব- বাংলা নববর্ষ/বাংলা বর্ষবরণ
জাতীয় দিবস- ২৬ মার্চ (১৯৮০ সালে ঘোষণা করা হয়)
রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম- লালবৃত্তের মাঝে হলুদ মানচিত্র; তার উপরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এবং নিচে সরকার; উভয় পাশে ২টি করে মোট ৪টি তারা
রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের ডিজাইনার- এ. এন. এ. সাহা
জাতীয় সঙ্গীত
জাতীয় সঙ্গীত- ‘আমার সোনার বাংলা’ গানের প্রথম ১০ চরণ
গীতিকার ও সুরকার- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে গাওয়া/বাজানো হয়- প্রথম ৪ চরণ
সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়- বঙ্গদর্শন পত্রিকায়
স্বরবিতান কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করা হয়- ৩ মার্চ, ১৯৭১, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে
রণ সঙ্গীত
রণ সঙ্গীত- ‘চল চল চল’ গানের প্রথম ২১ চরণ
গীতিকার ও সুরকার- কাজী নজরুল ইসলাম
রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে গাওয়া/বাজানো হয়- প্রথম ২১ চরণ
প্রথম প্রকাশিত হয়- শিখা পত্রিকায়
প্রথম প্রকাশিত হয়- ‘নতুনের গান’ নামে
সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
জাতীয় পতাকা
ডিজাইন- গাঢ় সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত
ডিজাইনার- কামরুল হাসান
মানচিত্রখচিত বাংলাদেশের প্রথম পতাকার ডিজাইনার- শিব নারায়ণ দাশ
দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত- ১০:৬ বা ৫:৩
লাল বৃত্তের মাপ- পতাকার ৫ ভাগের ১ ভাগ (১/৫ অংশ)
পতাকা দিবস- ২ মার্চ
প্রথম উত্তোলন করেন- আ স ম আব্দুর রব (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায়)
বিদেশে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন- ভারতের কলকাতায়, বাংলাদেশ মিশনে
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সঙ্গে মিল আছে- জাপানের পতাকার
প্রথম বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকেন- মেজর জেমস রেনেল (বাংলার তথা ভারতবর্ষের প্রথম সার্ভেয়ার)