অধ্যায় সারবস্তু:

১. ফুলকে রূপান্তরিত ‘বিটপ’ বলা হয়।

২. পুষ্প ধারণে যে বাহ্যিক প্রভাবক মুখ্য ভূমিকা পালন করে, সে দুটি হচ্ছে আলো ও তাপমাত্রা, এবং অভ্যন্তরীণ প্রভাবক হল হরমোন।

৩. ছোট দিনের উদ্ভিদ (বড় রাত্রির উদ্ভিদ) এর উদাহরণ: পাট, তামাক, আলু, সয়াবিন, আখ, ডালিয়া, আম, রোপা আমন, চন্দ্রমল্লিকা ইত্যাদি।

৪. বড় দিনের উদ্ভিদ-এর উদাহরণ: মূলা, বীট, খই, গম, রাই, পালংটাক, লেটুস, ঝিঙা ইত্যাদি।

৫. দিবাকাল – নিরপেক্ষ উদ্ভিদ-এর উদাহরণ: টমেটো, শসা, তুলা, সূর্যমুখী, কার্পাস ইত্যাদি।

৬. ফটোপিরিয়ডিক ইনডাকশনের প্রভাবে উদ্ভিদে যে উত্তেজক পদার্থ সৃষ্টি হয়, এর নাম “ফ্লোরিজেন”।

৭. অক্সিন হল বৃদ্ধিবর্ধক ফাইটোহরমোন।

৮. উদ্ভিদের গর্ভাশয় নিষেক ছাড়াই ফলে পরিস্ফুটিত হলে একে পারথেনোকর্পিক ফল বলে।

৯. পারথেনোকার্পিক ফলে নিষিক ঘটে না বলে বীজ সৃষ্টি হয় না, তাই পার্থেনোকার্পিক ফলের অপর নাম “বীজহীন ফল”।

১০. ফল পাকানোর জন্য ইথিলিন ব্যবহৃত হয়।

১১. ফলের রঙে বর্ণকণিকার প্রভাব:

  • ক্যারোটিন = হলুদ
  • জ্যান্থোফিল = কমলা
  • লাইকোপিন = লাল