পারমাণবিক শক্তিধর দেশ (অনুক্রমে)- ৮টি
এনপিটি চুক্তির আওতাধীন- ৫টি : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও চীন
এনপিটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি- ৩টি : ভারত, পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়া
এছাড়াও-
সম্ভাব্য পারমাণবিক শক্তিধর দেশ- ইসরায়েল
ন্যাটোর অধীনে পারমাণবিক শক্তির অংশীদার- বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ড ও তুরস্ক
(ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত পারমাণবিক শক্তিধর দেশ ৩টি হলেও - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স – পারমাণবিক শক্তি/অস্ত্র অন্যদের ব্যবহার করতে দেয়ার অধিকার আছে কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের; পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধে এটি মূলত ন্যাটোর একটি চুক্তি)
ন্যাটোর অধীনে পারমাণবিক শক্তির সাবেক অংশীদার- কানাডা, দক্ষিণ কোরিয়া ও গ্রিস
সাবেক পরমাণু শক্তিধর দেশ- দক্ষিণ আফ্রিকা, বেলারুশ, কাজাখস্তান, ইউক্রেন
(বেলারুশ, কাজাখস্তান ও ইউক্রেন পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেনি; সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে পৃথক হওয়ার পর রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রগুলোই এসব দেশে থেকে গিয়েছিল; পরবর্তীতে অস্ত্রগুলো রাশিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়)
পরমাণু শক্তিধর হিসেবে অভিযুক্ত/সন্দেহ করা হয়- ইরান ও সিরিয়া
বিখ্যাত পরীক্ষামূলক পারমাণবিক বিস্ফোরণ অঞ্চল
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র
পারমাণবিক অস্ত্র সংক্রান্ত চুক্তি
NPT- Nuclear Non-proliberation Treaty
স্বাক্ষর- ১৯৬৮
কার্যকর- ১৯৭০
স্বাক্ষরকারী দেশ- ১৮৯
উদ্দেশ্য- পারমাণবিক অস্ত্রের উৎপাদন বন্ধ, ব্যবহার সীমিতকরণ ও পর্যায়ক্রমে পারমাণবিক অস্ত্রের বিলোপসাধন
স্বাক্ষর করেনি- ভারত, পাকিস্তান, ইসরায়েল
চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে- উত্তর কোরিয়া (২০০৩ সালে)
স্বাক্ষরকারী পরমাণু শক্তিধর দেশ- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন
CTBT- Comprehensive Nuclear Test Ban Treaty
স্বাক্ষর- ১৯৯৬
স্বাক্ষরকারী দেশ- ১৮২
উদ্দেশ্য- সকল প্রকার পারমাণবিক বিস্ফোরণ নিষিদ্ধ করা
স্বাক্ষর করেনি- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া, ইসরায়েল, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, মিশরি
জাতিসংঘের উপরোক্ত সদস্যরা স্বাক্ষর না করায় CTBT কার্যকর হয়নি
পারমাণবিক হামলা
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে (শেষ দিকে) যুক্তরাষ্ট্র জাপানে উপর্যুপরি ২টি পারমাণবিক হামলা চালায়